সোমবার, ৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, সন্ধ্যা ৬:৩৩

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
ঝালকাঠিতে কনস্টেবল নিয়োগে ৭ জনের জন্য এমপি হারুনের সুপারিশ

ঝালকাঠিতে কনস্টেবল নিয়োগে ৭ জনের জন্য এমপি হারুনের সুপারিশ

dynamic-sidebar

ঝালকাঠি প্রতিনিধি : পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে জেলা পুলিশ সুপারের কাছে নিজ গ্রামের সাত প্রার্থীর জন্য সুপারিশ করেছেন ঝালকাঠি-১ (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) আসনের সংসদ সদস্য ও ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন।

এতে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। গত ২২ জুন পুলিশ সুপার বরাবর করা তার স্বাক্ষরিত সুপারিশপত্রটি ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এরপর তা নিয়ে অনেকেই নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন।

পুলিশ সুপার বরাবর করা ওই সুপারিশপত্রে মোট ১১ জনের জন্য সুপারিশ করেন বজলুল হক হারুন। গত ২২ জুন তিনি তার সংসদ সদস্যের প্যাডে পুলিশ সুপারের উদ্দেশে লেখেন, ‘ঝালকাঠি জেলার পুলিশ বিভাগে আপনার অধীনে পুলিশ কনস্টেবল (পুরুষ এবং মহিলা) পদে ২৪/০৬/২০১৯ ইং তারিখে কিছুসংখ্যক লোক নিয়োগ করা হবে। উক্ত পদের জন্য আমার নির্বাচনী এলাকার (রাজাপুর-কাঁঠালিয়া) তালিকা দেয়া হলো। নিম্নলিখিত প্রার্থীদের পুলিশ কনস্টেবল পদে নিয়োগ প্রদানের জন্য সুপারিশ করা হলো।’

ওই সুপারিশপত্রে রাজাপুর উপজেলার নয়জন ও কাঁঠালিয়া উপজেলার দুজনের নাম রয়েছে। তাদের মধ্যে দুজনকে বিশেষভাবে টিক চিহ্নিতও করা হয়েছে। তালিকায় নাম থাকা রাজাপুর উপজেলার নয়জন প্রার্থীর মধ্যে সাত প্রার্থীর বাড়ি এমপি হারুনের নিজ গ্রাম গালুয়ায়।

এ বিষয়ে ঝালকাঠি-১ আসনের সংসদ সদস্য বজলুল হক হারুন বলেন, ‘জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি সুপারিশ করতেই পারি। আমার কাছে যেই আসে তাকেই আমি ডিও লেটার দিই, যাতে সে চাকরি পায়। এক্ষেত্রে আমি কারও কাছ থেকে কোনো আর্থিক সুবিধা নিয়েছি কি-না সেটি দেখার বিষয়। এটি নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলতে পারেন না।’

উল্লেখ্য, গত ২৪ জুন ঝালকাঠিতে পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় দালাল এবং আর্থিক লেনদেন (ঘুষবাণিজ্য) ঠেকাতে ২২ জুন বিকেলে জেলার চার উপজেলায় মাইকিং করে নবাগত পুলিশ সুপার (এসপি) ফাতিহা ইয়াসমিন। এ সময় ব্যাংকের ট্রেজারি চালানে ১৩০ টাকার বাইরে কাউকে লেনদেন না করার জন্য অনুরোধ করেন এসপি। ২০ জুন বৃহস্পতিবার ঝালকাঠিতে পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করেন পুলিশ সুপার ফাতিহা ইয়াসমিন।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net